Policy blamed for single product reliance
FE Report | November 25, 2019 00:00:00
Commerce Minister Tipu Munshi speaking at the inaugural ceremony of the “Bangladesh Trade Policy and Negotiation Capacity Building Support Project” at a city hotel on Sunday. Policy Research Institute of Bangladesh (PRI) Chairman Dr Zaidi Sattar (2nd, left), its Director Dr. M. A. Razzaque (extreme left), Additional Secretary (Export) of the Ministry of Commerce Tapan Kanti Ghosh (3rd, left), Additional Secretary of the ministry Sharifa Khan (2nd, right) and Team Leader, ODI-PRI Consortium Dr Dirk Willem te Velde (extreme right) are also seen — FE photo
Commerce minister Tipu Munshi on Sunday said the country needs to be prepared for the post-2024 challenges following graduation from the least developed country, or LDC, status.
“We will graduate from the LDC status in 2024, there will be problems and challenges, we need to prepare our people for the challenges,” he said.
He was speaking at the inaugural ceremony of the “Bangladesh Trade Policy and Negotiation Capacity Building Support Project” at a city hotel.
The ministry of commerce, in collaboration with the Overseas Development Institute (ODI) of the UK and the Policy Research Institute of Bangladesh (PRI) under the financial support of the Trade and Advocacy Fund (TAF2+) of UKaid, initiated the capacity building project for the government officials of Bangladesh.
The project aims to provide training on trade policy and negotiation skills and conduct analytical studies on the upcoming challenges of trade.
Speaking at the programme, the commerce minister said Bangladesh has set its export target of $60 billion by 2021 and it is possible to attain through new products and value addition alongside the market diversification.
He said Bangladesh cannot ensure sustainable development without skilled manpower.
“We need to develop skill manpower in both the public and private sector to attain $60 billion export target,” he said.
PRI chairman Dr Zaidi Sattar said trade is a complex issue and there are many complex aspects in trade negotiations.
“Bureaucrats should have basic idea about trade negotiations,” he said.
He found policy problems to be the reason for the single product dependence on exports.
“It is not that our products lack competitiveness-we have enough products to be competitive in the global market, the problem lies with policy formulation,” he said.
Additional secretary (Export) of the Ministry of Commerce Tapan Kanti Ghosh said the country needs to secure preferential treatment they get in different markets.
He said the country and its bureaucracies lack skills in trade negotiations.
He expressed the hope that junior officials in the bureaucracy will be trained under the project.
Team Leader, ODI – PRI Consortium Dr Dirk Willem te Velde presented a paper on the project background, work plan and way forward.
The project will provide a comprehensive capacity building programme concerning international trade negotiations that will enable Bangladesh to transition its trade policy base to address the new and emerging challenges it faces.
The main objective of the project is to build capacity within the ministries responsible for trade policy, including the ministry of commerce, the ministry of foreign affairs, and other relevant government ministries and agencies involved in international trade negotiations and agreements.
To achieve this, ODI and PRI will produce 12 technical studies, design and implement 10 training courses, as well as four five-day, cross-country, peer-learning exchanges and activities to institutionalise and sustain knowledge acquired within the relevant ministries and departments.
bdsmile@gmail.com
বাণিজ্য বাড়াতে দেশে দক্ষ মধ্যস্থতাকারী গড়ে তুলতে হবে —বাণিজ্যমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
নভেম্বর ২৫, ২০১৯
দেশের রফতানিতে ৮৫ শতাংশ অবদান রাখছে তৈরি পোশাক শিল্প। আমাদের এখন রফতানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনার সময় হয়েছে। আগামী দু-তিন বছরের মধ্যে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার দুই অংকে নেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে দেশের রফতানির আকার ৬ হাজার কোটি ডলারে নেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বাণিজ্য বাড়াতে দেশে প্রচুর দক্ষ মধ্যস্থতাকারী গড়ে তুলতে হবে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোসিয়েশন ক্যাপাসিটি বিল্ডিং সাপোর্ট প্রজেক্টের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) ও ওভারসিস ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট (ওডিআই) যৌথভাবে প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ওডিআই-পিআরআই কনসোর্টিয়ামের টিম লিডার ডার্ক উইলেম টে ভেল্ডে, পিআরআইয়ের চেয়ারম্যান ড. জাইদি সাত্তার ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শরিফা খান।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে। সে সময় আমাদের নতুন অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে। এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের আগে থেকেই প্রস্তুতি রাখতে হবে। বাণিজ্যের মৌলিক বিষয়গুলোয় দক্ষ হয়ে ওঠার এখনই সর্বোত্তম সময়। আমাদের টেকনিক্যাল বিষয়ে দক্ষ মানুষ প্রয়োজন। তারাই আমাদের উন্নয়নকে আরো ত্বরান্বিত করবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমাদের প্রথমত অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে। এরপর অন্যান্য বিষয়ের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। বাণিজ্য মধ্যস্থতায় সক্ষমতা বাড়াতে আমাদের নতুন এ প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে কর্মকর্তারা বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সঠিক মধ্যস্থতায় দক্ষ হয়ে উঠবে।
ওডিআই-পিআরআই কনসোর্টিয়ামের টিম লিডার ডার্ক উইলেম টে ভেল্ডে বলেন, এ ধরনের একটি প্রকল্পের অংশীদার হতে পেরে আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বাণিজ্য মধ্যস্থতা বিষয়ে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। বাণিজ্য বাড়াতে আমাদের একই সঙ্গে চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার দিকে তাকাতে হবে।
পিআরআইয়ের চেয়ারম্যান ড. জাইদি সাত্তার বলেন, সরকারি কর্মচারীদের সবাই বাণিজ্য মধ্যস্থতা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠবে, আমরা এমনটা আশা করি না। তবে তাদের অবশ্যই এ বিষয়ে মৌলিক ধারণা থাকা প্রয়োজন।